পিরিয়ড মিস হওয়ার কতদিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট?

ডা. দীনা লায়লা হোসেন

স্ত্রী রোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

পিরিয়ড মিস হওয়ার কতদিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট?

প্রেগন্যান্সি
প্রেগন্যান্সি টেস্টের ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা কিংবা প্রস্রাব পরীক্ষা করা যেতে পারে। - প্রতীকী ছবি

প্রেগন্যান্সি টেস্টের ক্ষেত্রে আমরা ব্লাড টেস্ট (রক্ত পরীক্ষা) করতে পারি এবং ইউরিন টেস্ট (প্রস্রাব পরীক্ষা) করতে পারি। যদি ব্লাড টেস্টের কথা বলেন, তাহলে পিরিয়ড (মাসিক) মিস হওয়ার পরেই করতে পারেন।

আমার সাধারণত ব্লাড টেস্ট করি না। ইউরিন টেস্ট করি। যদি আমরা ইউরিনের ভালো ফলাফল পেতে চাই, তাহলে মেনুস্ট্রুয়েশনের (মাসিক) ১৫ দিন পর টেস্ট করলেই নিশ্চিত ফলাফল পাওয়া যাবে। এর আগে যদি নেগেটিভও আসে, তাহলে আবারও করতে হবে।

এটা যাদের নিয়মিত মাসিক হয়, তাদের জন্য। তবে যাদের অনিয়মিত মাসিক হয়, তাদের ক্ষেত্রে ওবুলেশন বা ফার্টিলাইজেশন ডেট এভাবে হিসাব করা যায় না।

যাদের নিয়মিত মাসিক হয়, তারা মাসিক যেদিন হওয়ার কথা ছিল, সেদিন থেকে ১৫ দিন পর করবেন। এছাড়াও যদি হটাৎ পেট ব্যথা হয় তাহলেও করতে হবে।


আরও দেখুন:

ইভেন্ট স্ট্রিম : নারী স্বাস্থ্য নিয়ে লেখাসমূহ